HOMEOPATHY MEDICINE FOR MENTAL / PHYSICAL
TIREDNESS মাসিক / শারীরিক ক্লান্তির জন্য এর হোমিও ঔষধ
LASSITUL drops ADEL19 FOR MENTAL / PHYSICAL
TIREDNESS মাসিক / শারীরিক ক্লান্তির জন্য।
লক্ষণঃ মানসিক এবং শারীরিক ক্লান্তি, অবসাদ,
দুর্বলতা, এবং খিদে বা আত্মবিশ্বাসের অভাব।
Adel 19 (LASSITUl) drops মানসিক এবং শারীরিক
ক্লান্তি, অবসাদ, দুর্বলতা, খিদে বা বিশ্বাসের অভাবকে এই ওষুধ ভালাে
করে দেয়।
উপকরন : আগারিকম মস্কেরিয়স 6x, অলফালফা 6x, চায়না অফিসিনালিস 3x, জিনসেংগ
4x, লাইকোপােডিয়ম 6x, পিপর মেথিস্টিকম 8x, স্টেফিসেগ্রিয়া 10x,
আগারিকম মস্কেরিয়স
(Agaricus muscarius):- এইওষুধ সব গ্রন্থির শ্রাবকে সবল করার শাপাশি গলবাডার এবং প্যাংক্রিয়াসের
কাজকেও ঠিক করে। নাড়ি সম্পর্কিত সমস্যার পাশাপাশি এটি পেট এবং হার্ট সম্পর্কিত সমস্যারও সমাধান এই ওষুধ করে দেয়।
আলফালফা (Alfalfa):- এটা হজমের
দুর্বলতা এবং নাড়ির বিকারকে দূর করে। এটা নাড়ির দুর্বলতা, অনিদ্রা এবং খিদে না পাওয়া
অবস্থায় একটা ভালো ওষুধ হিসাবে কাজ করে।
চায়না অফিসিনালিস (China officinalis):-
শরীরের দুর্বলতাকে দূর করার জন্য এটা একটা খুব বিশ্বস্ত এবং বিখ্যাত ওষুধ। শরীরের মাঝের
অংশে এটা ভালাে কাজ করে। এটা লিভার, পিত্ত এবং ঝিল্লির কাজকে দ্রুত করে। এটা জ্বরের সময়
এবং নাড়ির উত্তেজিত অবস্থায় একটা ভালাে ওষুধ হিসাবে কাজ করে।
জিনসেংগ
(Ginseng) :- ক্লান্তির সব লক্ষণ এবং পুরুষদের যৌন অক্ষমতাকে এই ওষুধ ভালাে করে।
লাইকোপােডিয়ম
(Lycopodium):- আপনি এমন অনেক লােক দেখে থাকবেন যারা নিজেরই বিপাকীয় ক্রিয়ার গন্ডগােলের
কারনে বিষের দ্বারা প্রভাবিত হয় এবং এইজন্য এদের চিন্তিত, রাগী এবং খিটখিটে মনে হয়।
এরা শারীরিক ভাবে দুর্বল হয় এবং অনেকের শ্রাবে দূর্গন্ধ হয়। এদের জন্য লাইকোপােডিয়ম একটা খুব
ভালাে ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হয়।
পিপর মেথিস্টিকম (Piper methysticum);- এটা খারাপ মানসিক
অবস্থার জন্য একটা খুব ভালাে ওষুধ এবং রােগীদের মনে শান্তির প্রভাব ফেলে। ক্লান্তিকর
অবস্থায় এটা আরাম দেয়। এছাড়া এটা পেটে অস্থিরতা এবং হজমের সমস্যাকে দূর করে।
স্টেফিসেগ্রিয়া
(Staphisagria):- পেটে ব্যথার সাথে স্নায়ুবিক উত্তেজনা এবং দীর্ঘদিন ধরে চলা ক্লান্তি
বা স্নায়ুবিক দুর্বলতার জন্য এটা একটা বিখ্যাত ওষুধ। এটা নাড়ির ব্যথা এবং অন্ত্রের
সমস্যাকে দূর করে। গ্লানির অবস্থা দূর করে। সেবনবিধি:- বয়স্ক 15-20 ফোঁটা, ১/৪ কাপ জলে
দিনে তিন বার (অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী)
0 Comments