HOMEOPATHY MEDICINE FOR ASTHMA (ACUTE AND CHRONIC) হাঁপানি (নতুন এবং পুরােনাে) এর হোমিও ঔষধ

HOMEOPATHY MEDICINE FOR ASTHMA (ACUTE AND CHRONIC) হাঁপানি (নতুন এবং পুরােনাে) এর হোমিও ঔষধ

DEASTHR drops FOR ASTHMA (ACUTE AND CHRONIC) হাঁপানি (নতুন এবং পুরােনাে) 

লক্ষণ : ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা (Bronchial asthma), হার্টের অসুখের সাথে হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস(bronchitis), এবংব্রঙ্কোম্পাজম (bronchospasm) adel-10 (DEASTH) drops নতুন এবং পুরােনাে হাঁপানির জন্য খুব ভালাে ওষুধ। এটা ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমাকে (Bronchial asthma), হার্টের অসুখের সাথে হাঁপানির মতাে অসুখের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

উপকরন : অমি ভিস্নাগা 4x, অরেলিয়া রেসীমােসা 4x, কোবাল্টাম নাইট্রিকম 6x,ডেক্টিলােপিয় কোক্কস 4x, ইরিয়ােডিক্টিয়ন কেলিফোর্নিকম 6x, গ্রাইন্ডেলিয়া রােবাস্টা 12x, লেটুকাভিরােসা 4x,,ফসফরাস 12x,

অমি ভিস্নাগা (Ammivisnaga):- এটা একটা বিখ্যাত ওষুধ যা শ্বাসক্রিয়াকে ঠিক রাখার জন্য অ্যালােপ্যাথিক ওষুধের থেকেও ভালাে। এর প্রধান উপকরন খেলিন (Khellin) কিন্তু একলা এই পদার্থেও কোন গুরুত্ব নেই, যা পুরাে উদ্ভিদ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে হয়। সব মিলিয়ে এই উপকরন অ্যাজমার খুঁচুনি এবং অন্য খিচুনির কষ্ট দূর করে।

অরেলিয়া রেসীমমাসা (Aralia racemosa):- হাঁপানির বিভিন্ন অবস্থা এবং এলার্জির ফলে হওয়া সর্দির জন্য একটা খুব ভালাে ওষুধ।

কোবাল্টাম নাইট্রিকম (Cobaltumnitricum):- হাঁপানি এমন একটা রােগ যাতে মুড' (mood) বদলালেও হাঁপানি শুরু হয়ে যেতে পারে। এই পরিস্থিতিতে কোবাল্টাম নাইট্রিকম সর্দির অন্য সব লক্ষন শুদ্ধ পুরাে পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণ করে।

ডেক্টিললাপিয়স কোক্কস (Dactylopius coccus) :- বুকে খোঁচা এবং শ্রাবের আধিক্যের সাথে শ্বাসে বাধার। লক্ষণকে এই ওষুধঠিক করে। এই ওষুধকে কিডনির একটি ভালাে ওষুধ হিসাবে মানা হয় । এই জন্য এই ওষুধ। চাপা সংক্রমনের কারনে হওয়া কিডনির অ্যাজমার জন্যও লাভজনক।

ইরিয়ােডিক্টিয়ন কেলিফোর্নিকম (Eriodictyon californicum) :- হাঁপানির জন্য এটা একটা খুব ভালাে ওষুধ। এটা অদরকারী কফকে বাইরে বের করে দেয়, কিন্তু যদি একে একলা ব্যবহার করা হয় তবে বুকে জোরে চাপের লক্ষণ দেখা দেবে।

গ্রাইন্ডেলিয়া রােবাস্টা (Grindrlia robusta) :- এই ওষুধ ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমার ওই অবস্থাতে কার্যকরী যখন কাশির ফলে কফ বাইরে বের করে ফেলে দেওয়া সহজ হয় না। এছাড়া এই ওষুধ পুরানাে হাঁপানি, ফুসফুসে জ্বলন এবং শ্বাস নেওয়ার সমস্যায় খুব লাভজনক।

লেটুকা ভিরােসা (Lactuca virosa) :- এই ওষুধের লক্ষন হল কষ্ট দায়ক এবং খিচুনির সাথে কাশি হলে রােগী হার্টের ওপরে বুকে অস্থিরতা অনুভব করে এবং খােলা হাওয়ায় যেতে চায়। প্রধানত রােগী ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমাতে (ইৎড়হপরধষ ধংঃযসধ) অসুস্থ হয়।

ফসফরাস (phosphorus) :- পুরাে শরীরের যেকোন জায়গায় হওয়া জ্বালার কষ্টের ওপর এই ওষুধের খুব প্রভাব আছে, কারন এটা একে বাধা দেয় এবং কষ্ট দেওয়ার কারনগুলাে শেষ করে দেয়। শ্বাস সম্পর্কিত অঙ্গেএই ওযুধের রােগ লক্ষণ হল -শ্বাস নালীর পিরােন জ্বালা, দম আটকানাে অবস্থা, ফুসফুসে টিবি, নাকে জ্বালা | ইত্যাদি। এছাড়াও হার্টের মাংসপেশিতে দোষ তৈরি করা প্রক্রিয়াগুলােতে এই ওষুধ ভালাে প্রভাব বিস্তার করে।

সেবন বিধি :- বয়স্ক15- 20ফোঁটা, বাচ্চা 7-10 ফোঁটা, ১/৪ কাপ জলে দিনে তিন বার (অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী) 

জার্মান সিল করা প্যাকঃ 20 মিলি ।